আদার ব্যপারী হাসান মাহমূদ তার লেখায় বলেছে ""এটা কি যেনতেন কথা! নবীর দেশে বাদশাহ সালমানের মূর্তি’’’’ (http://bit.ly/2msayIQ)।
তাকে যে আমি আদার ব্যাপারী বলেছিলাম সেটাতো আর এমনি না। কারন তার বিন্দুমাত্র জ্ঞান নাই। কারন তার এই সামন্য জ্ঞানও নাই যে মুসলমানদের দলীল বাদশা ফয়সাল বা সৌদি আরব মুসলামনদের দলীল নয়, মুসলমানদের দলীল হচ্ছে কুরআন শরীফ হাদীস শরীফ। আর দলীল দিয়ে আমরা দেখিয়েছি কুরআন শরীফ , হাদীস শরীফ বলছে প্রানীর ছবি, ভাষ্কর্য, মূর্তি হারাম। (http://bit.ly/2lV84VO)
তারপরও নিজেদের ভ্রান্ত মতবাদকে সাব্যস্ত করতে এবার তারা বেছে নিলো বাদশা সালমানের ছবি। তো সৌদি আরবই যখন তাদের একমাত্র আশ্রয় হলো আসুন সে আশ্রয়ও কতটা নড়বড়ে সেটা দেখা যাক। সৌদি আরবের কেন্দ্রীয় ফতোয়া বোর্ডের মূল ফতোয়ায় কি এসেছে দেখা যাক-
The eighth question of Fatwa no. 3592
Q 8: Is photography Haram (prohibited) or not?
(Part No. 1; Page No. 671)
A: Yes, photographing soul-possessing creatures and the like is Haram. Whoever does this should repent to Allah, seek His forgiveness, regret what they are doing and never do it again.
May Allah grant us success. May peace and blessings be upon our Prophet Muhammad, his family, and Companions.
The Permanent Committee for Scholarly Research and Ifta'
Member Member Deputy Chairman Chairman
`Abdullah ibn Qa`ud `Abdullah ibn Ghudayyan `Abdul-Razzaq `Afify `Abdul-`Aziz ibn `Abdullah ibn Baz
এই ফতোয়াতে স্পষ্টভাবেই বলা হয়েছে, যেকোন প্রানীর ছবি তৈরী করা হারাম। এ কাজ যারা করে তাদের উচিত আল্লাহ পাকের কাছে ক্ষমা চাওয়া, এবং কখনোই এমন কাজ পুনরায় না করা।
এই ফতোয়ায় সাক্ষর করেছে সৌদি আরবের ফতোয়া বোর্ডের চেয়ারম্যান আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বায সহ অারো অনেকে।
সূতরাং দেখা গেলো সৌদি আলেমদের ফতোয়া মোতাবেক প্রানীর ছবি ভাষ্কর্য তৈরী হারাম। আর এই হারাম কাজ করার জন্য সৌদি বাদশা সালমানকে তওবা করতে হবে। আর বাদশা সালমান যেহেতু ইসলামের দলীল নয় সূতরাং তার কথা বলে হালে পানি পওয়ার চেস্টা করা বোকার স্বর্গে বাস করার নামান্তর।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন