খলীফা হারুনুর রশীদের (১৪৮-১৯৩
হিজরী) মাতা আল খায়জুরান (ইন্তেকাল ৭৮৬ ঈসায়ী সন) পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবী
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করার জন্য ব্যবস্থা করেন। হিজরী ৩য় শতকের
পবিত্র মক্কা শরীফের মুসলিম ইতিহাসবিদ আল আজরাকী রহমতুল্লাহি আলাইহি (ওফাত ২১৯
হিজরী) তিনি উল্লেখ করেন,
فَمِنْهَا
الْبَيْتُ الَّذِي وُلِدَ فِيهِ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
فِي دَارِ أَبِي يُوسُفَ، وَلَمْ يَزَلْ هَذَا الْبَيْتُ فِي الدَّارِ حَتَّى
قَدِمَتِ الْخَيْزُرَانُ أُمُّ الْخَلِيفَتَيْنِ
مُوسَى، وَهَارُونَ، فَجَعَلَتْهُ مَسْجِدًا يُصَلَّى فِيهِ،
“হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি
যেখানে পবিত্র বিলাদতী শান প্রকাশ করেন সেখানে খলীফা হারুনুর রশীদ ও খলীফা মুসার
মাতা খায়জুরান রহমতুল্লাহি আলাইহি তাশরীফ আনেন। সেই জায়গাকে নামায আদায়ের ব্যবস্থা
করে দেন।।” (আল মক্কাহ, ৪র্থ খ-, ৫
পৃষ্ঠা)
চিন্তার বিষয় হচ্ছে হাবীবুল্লাহ
হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফের স্থান থেকে কাবা
শরীফ একদম নিকটবর্তী। তাহলে উনার বিলাদত শরীফের স্থানে নামাজের স্থান বানারো
হাকীকত কি?
বিলাদত শরীফের স্থানকে তাযিম করার জন্য, পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবী পালন করার জন্যই এই ব্যবস্থা। যা খায়রুল কুরুনেই সম্পন্ন হয়। অথচ একশ্রেনীর লোক বলে খাইরুল কুরুনে কেউ পালন করে নাই... কি হাস্যকর কথা।
বিলাদত শরীফের স্থানকে তাযিম করার জন্য, পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবী পালন করার জন্যই এই ব্যবস্থা। যা খায়রুল কুরুনেই সম্পন্ন হয়। অথচ একশ্রেনীর লোক বলে খাইরুল কুরুনে কেউ পালন করে নাই... কি হাস্যকর কথা।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন