সবাই একটু মনোযোগ দিয়ে পড়ুন !
হাদীস শরীফ - ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﺍﻧﻪ ﻛﺮﻩ ﺍﻟﺼﻠﻮﺓ ﻓﻲ ﺍﻟﻜﻨﻴﺴﺔ ﺍﺫﺍ ﻛﺎﻥ ﻓﻴﺤﻬﺎ ﺗﺼﺎﻭﻳﺮ অর্থ : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু যে ঘরে প্রনীর ছবি থাকতো, সে ঘরে নামাজ পড়া মাকরুহ মনে করতেন |"
দলীল -- √ মুসান্নাফ ইবনে আবী শায়বা- আল বাব আছছলাহ ফিল কানায়িস ওয়াল বাই - ১ম খন্ড - ৪২৩ পৃষ্ঠা |
হাদীস শরীফ - ﻋﻦ ﻣﻘﺴﻢ ﺭﺣﻤﺖ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ ﻗﺎﻝ ﻋﺒﺎﺱ ﻻ ﻳﺼﻠﻲ ﻓﻲ ﺑﻴﺖ ﻓﻴﻪ ﺗﻤﺎﺛﻴﻞ অর্থ : হযরত মুকসিম রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, হযরত
ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, যে ঘরে প্রানীর ছবি থাকে সে ঘরে নামাজ পড়বে না |"
দলীল- √ মুছান্নাফে আবী শায়বা-আল বাব আছ ছলাতু ফিল বাইতি ফীহি তামাছিল - ১ম খন্ড- ৩৯৮ পৃষ্ঠা |
এই দুইটা হাদীস শরীফ একটু গভির ভাবে চিন্তা করুন ! আমরা মুসলমান ঈমান আনার পর সর্বপ্রথম যে কাজ করতে হয় সেটা হচ্ছে নামাজ | আমাদের সকলের জন্য নামাজ ফরয | এখন মূল বিষয় হচ্ছে,আমরা অনেকে প্রয়োজন বশত ঘরে নামাজ পড়ি | কিন্ত আমরা কি ভেবে দেখেছি, আমরা যে ঘরে নামাজ পড়ি ওই ঘর প্রনীর ছবি মুক্ত কিনা ? এখন প্রতিটা দ্রব্যের গায়ে প্রানীর ছবি থাকে | আমরা যে ঘরে নামাজ পড়ি ওই ঘরে যদি ছবি থাকে আমাদের নামাজ কিন্তু হবে না | মাকরুহ হবে ! ওই নামাজ পুনোরায় দোহরাইয়ে পড়া ওয়াজিব হবে | শুধু তাই নয়, অনেক মসজিদেও কিন্তু এমন দেখা যায় | যেমন- মসজিদে অনেক সময় আগরবাতি, মোমবাতি, মেস এগুলো থাকে | ওইগুলাতেও কিন্তু প্রানীর ছবি থাকে | আর বিশেষ করে কিছু গ্রাম এলাকা আছে সেখানে মসজিদ গুলা হয় টিনের তৈরী | এই টিনে থাকে গরু,ঘোড়া,উট,মুরগী ইত্যাদির ছবি | এসব মসজিদে নামাজ পরলেও কিন্তু নামাজ হবে না | সবার নামাজ পুনরায় পড়াটা ওয়াজিব হবে | এবং ইমাম সাহেবও কঠিন গুনাহগার হবে | আমাদের এই সুক্ষ বিষয় গুলোতে সচেতন হতে হবে | আমাদের নামাজের স্থানগুলো যেন ছবি মুক্ত হয় সে ব্যপারে সতর্ক হতে হবে | নামাজী ব্যক্তি যেখানে নামাজ পরবে তার সামনে, পেছনে , উপরে , নিচে, ডানে, বামে কোথাএ কোন প্রানীর ছবি থাকলে নামাজ ফাসেদ হয়ে যাবে | আল্লাহ পাক আমাদের এসব সুক্ষ ব্যাপার সমূহ বোঝার যোগ্যতা দান করুন | আমীন !!
হাদীস শরীফ - ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﺍﻧﻪ ﻛﺮﻩ ﺍﻟﺼﻠﻮﺓ ﻓﻲ ﺍﻟﻜﻨﻴﺴﺔ ﺍﺫﺍ ﻛﺎﻥ ﻓﻴﺤﻬﺎ ﺗﺼﺎﻭﻳﺮ অর্থ : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু যে ঘরে প্রনীর ছবি থাকতো, সে ঘরে নামাজ পড়া মাকরুহ মনে করতেন |"
দলীল -- √ মুসান্নাফ ইবনে আবী শায়বা- আল বাব আছছলাহ ফিল কানায়িস ওয়াল বাই - ১ম খন্ড - ৪২৩ পৃষ্ঠা |
হাদীস শরীফ - ﻋﻦ ﻣﻘﺴﻢ ﺭﺣﻤﺖ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ ﻗﺎﻝ ﻋﺒﺎﺱ ﻻ ﻳﺼﻠﻲ ﻓﻲ ﺑﻴﺖ ﻓﻴﻪ ﺗﻤﺎﺛﻴﻞ অর্থ : হযরত মুকসিম রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, হযরত
ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, যে ঘরে প্রানীর ছবি থাকে সে ঘরে নামাজ পড়বে না |"
দলীল- √ মুছান্নাফে আবী শায়বা-আল বাব আছ ছলাতু ফিল বাইতি ফীহি তামাছিল - ১ম খন্ড- ৩৯৮ পৃষ্ঠা |
এই দুইটা হাদীস শরীফ একটু গভির ভাবে চিন্তা করুন ! আমরা মুসলমান ঈমান আনার পর সর্বপ্রথম যে কাজ করতে হয় সেটা হচ্ছে নামাজ | আমাদের সকলের জন্য নামাজ ফরয | এখন মূল বিষয় হচ্ছে,আমরা অনেকে প্রয়োজন বশত ঘরে নামাজ পড়ি | কিন্ত আমরা কি ভেবে দেখেছি, আমরা যে ঘরে নামাজ পড়ি ওই ঘর প্রনীর ছবি মুক্ত কিনা ? এখন প্রতিটা দ্রব্যের গায়ে প্রানীর ছবি থাকে | আমরা যে ঘরে নামাজ পড়ি ওই ঘরে যদি ছবি থাকে আমাদের নামাজ কিন্তু হবে না | মাকরুহ হবে ! ওই নামাজ পুনোরায় দোহরাইয়ে পড়া ওয়াজিব হবে | শুধু তাই নয়, অনেক মসজিদেও কিন্তু এমন দেখা যায় | যেমন- মসজিদে অনেক সময় আগরবাতি, মোমবাতি, মেস এগুলো থাকে | ওইগুলাতেও কিন্তু প্রানীর ছবি থাকে | আর বিশেষ করে কিছু গ্রাম এলাকা আছে সেখানে মসজিদ গুলা হয় টিনের তৈরী | এই টিনে থাকে গরু,ঘোড়া,উট,মুরগী ইত্যাদির ছবি | এসব মসজিদে নামাজ পরলেও কিন্তু নামাজ হবে না | সবার নামাজ পুনরায় পড়াটা ওয়াজিব হবে | এবং ইমাম সাহেবও কঠিন গুনাহগার হবে | আমাদের এই সুক্ষ বিষয় গুলোতে সচেতন হতে হবে | আমাদের নামাজের স্থানগুলো যেন ছবি মুক্ত হয় সে ব্যপারে সতর্ক হতে হবে | নামাজী ব্যক্তি যেখানে নামাজ পরবে তার সামনে, পেছনে , উপরে , নিচে, ডানে, বামে কোথাএ কোন প্রানীর ছবি থাকলে নামাজ ফাসেদ হয়ে যাবে | আল্লাহ পাক আমাদের এসব সুক্ষ ব্যাপার সমূহ বোঝার যোগ্যতা দান করুন | আমীন !!
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন