শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৬

দেওবন্দী মুরুব্বী মাসিক মদীনার সম্পদক মহিউদ্দীনের লেখনিতেই প্রমাণ হলো নবীজী নূর

খাসায়েসুল কুবরা পৃথিবী বিখ্যাত এক কিতাব। লেখক হচ্ছেন বিখ্যাত ইমাম হযরত জালালুদ্দীন সূয়ুতি রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি। বাংলায় এ কিতাবের অনুবাদ করেছে দেওবন্দীদের অন্যতম মান্যবর মাহিউদ্দীন (মাসিক মদীনার সম্পাদক) । 


দেখুন কিতাবের শুরুতে অনুবাদকের আরজে মাহিউদ্দীন লিখেছে, “এ কিতাব সহীহ বর্ণনার এক অপূর্ব সমাহার।” দেখা গেলো মাহীউদ্দীন স্বীকারোক্তি করলো এই কিতাবের বর্ণনা গুলো সহীহ।

এবার কিতাবের ১ম খন্ড ১১৮ পৃষ্ঠায় চলে যান। লাল বন্ধনীতে আবদ্ধ বর্ণনাটি পড়ুন- “হযরত আয়েশা সিদ্দীকা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা বর্ণনা করেন, আমি সকালবেলা কাপড় সেলাই করছিলাম, হঠাৎ আমার হাত থেকে সূঁচটি পড়ে গেলো। অনেক খোজা-খুজি করে সেটি পাওয়া গেলো না। অতঃপর , হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আগমন করলে মুখমন্ডলের উজ্বল্যে (মূল কিতাবে আছে ‘নূরের’ উজ্বলতায়) সূঁচটি দৃষ্টিগোচর হয়ে গেলো।”



সূতরাং দেওবন্দীদের স্বীকারোক্তিতেই প্রমাণ হলো উক্ত হাদীস শরীফ সহীহ। বিরোধীতা করলে নিজেদের মুরুব্বীকেই মূর্খ সাব্যস্ত করতে হয়।

0 comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন