বিকারগ্রস্থ মস্তিষ্ক এবং বিকৃত পরিবেশ, সেই সাথে নোংরা রুচি নাস্তিকতা সৃষ্টির উপাদন।
নাস্তিকদের কেস স্ট্যডি করতে গিয়ে তসলিমা নাসরিনের বই নিয়ে বসলাম। ইতিপূর্বে নাসরিনের বই পড়ার সময় সুযোগ থাকার পরও এদের প্রতি ঘৃনার কারনে পড়া হয় নাই। শুরু করলাম তসলিমা নাসরিনের "আমার মেয়েবেলা" দিয়ে। অর্ধেকটা পড়ে যা বোঝার বুঝে নিলাম।
তসলিমার বাবা ছিলো একজন চরম লম্পট। সবার সমানেই নিজের শ্যালিকার শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত সঞ্চালন করতো। সেই সাথে বিভিন্ন নারীর সাথে রাত কাটাতো। এ বিষয়টা তসলিমার মা ভালো করেই জানতো। ফলে সেও অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পরে। শারীরিক অপূর্ণ চাহিদা চরিতার্থ করতে সেও সিনেমা দেখার নাম করে দেহ বিলাতো বিভিন্ন জায়গায়। এসব তসলিমা শিশুকাল থেকেই দেখে আসছিলো। এরই মধ্যে তসলিমা হাফপ্যন্ট পড়া বয়সেই নিজের আপন মামা শরাফ মামার দ্বারা যৌন মিলনের সূচনা করে। যেটা সে মহিলা হয়েও এমন ভাষায় উল্লেখ করেছে যে, বাংলা সাহিত্যের কোন ভয়ানক লম্পট নাস্তিকও সে শব্দ ব্যবহার করেছে কিনা সন্দেহ আছে। এর কিছুদিন পর আবার নিজের কাকার দ্বারাও শারীরিক সম্পর্কের স্বীকার হয়। এভাবে একের পর এক চলতেই থাকে......।
এখন যেটা বুঝা গেলো, তসলিমা নাসরিনের জন্মটা বৈধ ছিলো না। আর গোটা ফ্যামিলি ছিলো চরম বদচরিত্র। ইনসেস্ট বা অযাচারে আক্রান্ত এক পরিবার। যার কারনে ছোট বেলা থেকেই নাসরিন বিকৃত রুচি নিয়ে বড় হয়েছে। একারনে ধর্মের প্রতি এসেছে বিদ্বেষ। কলম থেকে যা বের হয়েছে সেগুলো হচ্ছে চরম রুচিহীন অশ্লীল ঘৃণ্য বিকৃতমস্তিস্ক প্রসূত উদগিরন।
এসকল নাস্তিক্যমনা লোক গুলো হচ্ছে সবাই অতিমাত্রায় মানসিক ভারসাম্যহীন। ফলে এক পর্যায়ে পশুর মত আচরনে পরিবর্তিত হয়েছে। এধরনের সাইকো সব দেশেই থাকে। তবে অবশ্যই সভ্য সমাজে থাকার যোগ্যতা তাদের নেই। অনেক সাইকো আছে যারা ছোট ছোট শিশু হত্যা করে বিকৃত আনন্দ পায়। অনেকে গর্ভবতী মহিলাদের হত্যা করে আনন্দিত হয়। অনেকে কুমারী মেয়েদের ধর্ষন করে হত্যা করে পৈশাচিক আনন্দ পায়। কেউ মৃতদেহকে কবর থেকে তুলে ধর্ষন করে বিকৃত মস্তিস্ক প্রশান্ত করে। এমন অনেক ঘটনা আছে.....!
এদের পরিচয় প্রকাশ হয়ে গেলে কিন্তু প্রশাসন বা আইন এদের সমাজবাসীদের থেকে আলাদা করে ফেলে , দুনিয়া থেকে অবাঞ্চিত আবর্জনা হিসেবে সরিয়ে ফেলে। এটাই স্বাভাবিক....! কারন সুস্থ স্বাভাবিক সামাজিক জনজীবনে এমন বিকৃত মানুষ সত্যি বিভীষিকাময়।
তদ্রুপ এই নাস্কিকরাও এমন ধরনের সাইকো বা বিকৃত মস্তিস্কের ভয়াবহ ক্ষতিকর প্রানী। এদের বিদ্বেষ ধর্মের প্রতি। কারন ধর্ম হচ্ছে সুশৃঙ্খল মিয়মতান্ত্রিক একটি জীবন ব্যবস্থা। এই জীবন ব্যবস্থা বিকৃতমনা নাস্তিকরা মেনে নিতে পারে না। তাই ধর্মের প্রতি হয়ে ওঠে ক্ষিপ্ত। সেকারনে তাদের মুখের ভাষায় এবং লেখায় প্রকাশ পেতে থাকে ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ। এরাই বিকৃতমনা আবর্জনা। সুস্থ স্বাভাবিক পৃথিবীতে এদের কোন ভূমিকা নেই। এরা থাকলে সাধারণ জনজীবন বাধাপ্রাপ্ত হয়.......!
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন